Thursday, January 31, 2019

এই খাবার গুলি আপনার যৌন ক্ষমতা দশগুণ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে সক্ষম…

ছবি : সংগৃহীত

বিবাহিত জীবনে সকলেই চায় সুখি হতে। আর সুখি হতে গেলে চাই মানসিক শান্তি ও ভালোবাসা। আর শারীরিক মিলন ভালোবাসার একটি অঙ্গ। দাম্পত্য জীবনে মিলনে পরিতৃপ্তি না পেলে নষ্ট হতে থাকে সম্পর্ক। সামান্য শারীরিক কমতির জন্য শুনতে হয় বহু কথা, যেতে হয় ডাক্তারের কাছে। আজ আপনাদের জানাবো কোন ওষুধ ছাড়াই কীভাবে আপনি নিজের ক্ষমতা বাড়াবেন।

১। পিঁয়াজঃ পিঁয়াজ যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য খুব উপকারী। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে, কাঁচা পিঁয়াজ পুরুষ হরমোন টেস্টোস্টেরনের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। আর পুরুষ হরমোনের ক্ষরণ বাড়লে যৌন ক্ষমতাও স্বাভাবিক ভাবেই বৃদ্ধি পায়।
অল্প অল্প পিঁয়াজের রস রোজ খেলে প্রজননতন্ত্র ধীরে ধীরে সক্রিয় হয়ে ওঠে। আপনি যদি দ্রুত ফল পেতে চান তাহলে পিঁয়াজের রসের সাথে সামান্য রসুনের রসও মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি আপনার ওষুধ হিসাবে কাজ করবে। আপনার পুরুষাঙ্গের স্বাস্থ্যের উন্নতি করবে।

২। ডিমঃ যৌন উত্তেজনা বাড়াতে খুব উপকারী হল ডিম। প্রতিদিন সকালে ১ টা করে ডিম খাওয়া উচিৎ। যদি প্রতিদিন না পারেন তাহলে অন্তত সপ্তাহে ৫ দিন ডিম খান। এতে আপনার যৌন দূর্বলতা থাকলে তা সমাধান হয়ে যাবে।

৩। দুধঃ ছোট বাচ্ছা থেকে বুড়ো পর্যন্ত সকলের খাওয়া উচিৎ দুধ। দুধ এমন এক খাদ্য যা আপনার শরীরে সমস্ত রকম প্রোটিন, ভিটামিনের যোগান দেয়। এতে আছে প্রানীজ ফ্যাট। আর শরীরে সেক্স হরমোন বৃদ্ধি করতে চাইলে অবশ্যই আপনার শরীরের দরকার ফ্যাট।

৪। মধুঃ মধু যৌন ক্ষমতা বাড়াতে সক্ষম। রোজ গরম জলে মধু মিশিয়ে খেলে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

৫। কফিঃ কফিও বাড়াতে পারে আপনার দেহের চাহিদা। কফিতে যে ক্যাফেইন থাকে তা ক্ষমতা বাড়ায় আপনার শরীরের।

৬। জায়ফলঃ জায়ফল থেকে নিঃসৃত হয় একধরনের কামো’দ্দীপক যৌগ। এটি স্নায়ুর কোষকে উজ্জীবিত করে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, এর ফলে যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি পায়। কফির সাথে এটি মিশিয়ে খেলে দুটির কাজ একত্রে  হওয়া সম্ভব।

৭। কলাঃ ভিটামিন এ, বি, সি ও পটাশিয়াম থাকে কলার মধ্যে। ভিটামিন বি ও পটাশিয়াম মানবদেহের যৌন রস উৎপাদন বাড়ায়। কলায় রয়েছে ব্রমেলীয়াণ যা টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ায়। শর্করা থাকে কলায়, যা দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। দীর্ঘ সময় মিলিত হলেও আপনার শরীরের ক্লান্তি আসেনা।

৮। চকলেটঃ ভালোবাসা ও যৌনতার সঙ্গে চকলেটের সম্পর্ক অনেক দিনের। ফেনিলেথিলামিন ও সেরোটোনিন থাকে চকলেটে। আমাদের মস্তিস্কেও আছে এই দুটি পদার্থ। এগুলি যৌন উত্তেজনা ও দেহের শক্তির মাত্রা বাড়াতে সহায়ক।

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া বিয়ে হতে না হতেই গর্ভবতী

ছবি : সংগৃহীত

রাজস্থানে মহা ধুম ধাম করে গত বছরের ১ ও ২ ডিসেম্বর বিয়ে হয় নিক জোনাস ও প্রিয়াঙ্কার চোপড়ার। ২০শে ডিসেম্বর ২০১৮ ইং মুম্বাইতে পার্টিও দিয়েছেন তারা। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সমস্ত বলিউডের তারকারা। তারা হানিমুনের জন্য গিয়েছিলেন ওমানে। তাদের বিয়ে ছিল দেখার মতো। যেমন ছিল নিমন্ত্রিতরা তেমন ছিল তার আয়োজন। খাওয়া দাওয়ার এলাহি ব্যবস্থা। অতিথিদের জন্য ছিল বিশেষ ব্যবস্থা।

আগে থেকেই বিয়ে, হানিমুন, এমনকি বাচ্চার প্ল্যানও হয়ে যায়। তো সেক্ষেত্রে এটা এমন কিছু নতুন ঘটনা নয়। হতেই পারে তারাও বিয়ের আগে থেকেই সব প্ল্যান করে রেখেছিল। তাই মিডিয়ার সামনে ঐ কথা বলেছেণ মার্কিন গায়ক নিক।

কিছু মানুষ হয়তো এই নিয়ে অনেক ধরনের কথা বলছে কিন্তু এতোটাও সমালোচনার কিছু নেই। মার্কিন গায়কের এরকম কথা শুনে রীতিমত সমালোচনা শুরু হয়ে গেছে মিডিয়া জগতে। আর সেই খবর ছড়িয়ে পড়েছে সবার কাছে। কেউ বলছে প্রিয়াঙ্কা বিয়ের আগে থেকেই গর্ভবতী ছিল।

আবার অনেকে বলছে বিয়ের পর সন্তানের ইচ্ছা সকলের থাকে তাই হয়তো নিক এরকম কথা বলেছে। মানুষের সমালোচনার শেষ নেই। নানা রকম লোকের মনে নানা রকম কথা আসছে এই ঘটনার পর।

তাছাড়া জানা গেছে নিক নাকি তার নব বিবাহিত স্ত্রীকেও জানিয়েছে তার এই ইচ্ছার কথা। নিক বলেছে তার ভাইপো আর ভাইঝিকে আর একজন খেলার সঙ্গী দিতে চায়। সেই শুনে প্রিয়াঙ্কা প্রথমে লজ্জা পেলেও সেও রাজি নিকের প্রস্তাবে।

বিয়ের পর সবার ইচ্ছা হতেই পারে একটা সন্তানের। সেই কথাই জানিয়েছেন মিডিয়ার কাছে। কিন্তু মিডিয়া থেকে সেই খবর ভাইরাল হতে বেশি সময় লাগেনা। নিক যৌথ পরিবারের সদস্য। সে তার ভাইপো ভাইঝিদের সারা বাড়ি ঘুরে ঘুরে খেলতে দেখে।

তাদের দেখে নিকের ইচ্ছা হয় তার সন্তানও এভাবে সারা বাড়ি ঘুরে খেলা করে। তাই তার ইচ্ছা প্রকাশ করে প্রিয়াঙ্কার কাছে। সব মেয়েরাই সাধারণত এই ধরনের কথা শুনে লজ্জা পায়। প্রিয়াঙ্কা লজ্জায় নিজে মুখে এই কথা কারোর সামনে না বলতে পারলেও নিক বলেন সবার সামনে।

প্রথম সন্তান ছেলে না মেয়ে হওয়া ভালো ইসলাম কি বলে?

ছবি : সংগৃহীত

ইসলামিক দৃষ্টিকোন থেকে প্রথম সন্তান ছেলে না মেয়ে হওয়া ভালো?

প্রথম সন্তান ছেলে বা মেয়ে যাই হোক না কেন ইসলামের দৃষ্টিতে এর মাঝে কোনো পার্থক্য বা মর্যাদাগত ভাবে কোনো কম-বেশি নেই ইসলাম এর দিক থেকে। কারণ ইসলাম কন্যা শিশু ও ছেলে শিশু উভয়কেই সমান দৃষ্টিতে দেখতে নির্দেশ দিয়েছেন। তবে কারো প্রথম সন্তান কন্যা হলে তার জন্য হাদিস শরিফে বিশেষ ফজিলতের কথা উল্লেখ করেছে।

ছেলে না মেয়ে: ছেলে বা মেয়ে সন্তান চাইলে কি করা উচিত ? (১) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলনে, রাসূল (সা.) ইরশাদ করনে, যার গৃহে কন্যা সন্তান জন্মগ্রহন করল, অতঃপর সে ঐ কন্যা সন্তান কে কষ্ট দিলো না,তার উপর অসন্তুষ্ট হইল না এবং পুত্র সন্তানকে তার উপর কর্তিথ করতে দিলো না, তাহলে ঐ কন্যার কারনে আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতে প্রবশে করাবেন।(মুসনাদে আহমদ ১;২২৩)

কীভাবে বুঝবেন কোন মেয়ে আপনার প্রেমে পড়েছে কিনা (২) রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন,যে ব্যাক্তি একটি মেয়েকে বয়ঃপ্রাপ্ত হওয়া পর্যন্ত লালন পালন করল সে কিয়ামতের দিন এরূপ অবস্থায় উঠবে যে আমি আর সে এরকম মিলিত অবস্থায় থাকব, এই বলে তিনি স্বীয় আঙ্গুলসমূহ মিলিয়ে দেখালেন।(মুসলিম শরীফ ৩) রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন,”কন্যা সন্তান হল উত্তম সন্তান। কেননা,তারা হচ্চে অধিক গুনের অধিকারিনী বিনম্র ও মিষ্টভাষী।

সত্যিকারের ভদ্র মেয়ে চেনার কিছু বৈশিষ্ট্য: এছাড়া তারা পিতা-মাতার সেবা -শুশ্রষার জন্য সদাসর্বদা প্রস্তুত থাকে এবং তারা মায়া মমতাকারীনী,স্নেহময়ী,বিনয়ী ও বরকতময়ী।”(ফিরদাউস ৪;২৫৫) আর প্রথম সন্তান মেয়ে হ্ওয়ার ফযীলত সম্পর্কে হাদীস নিম্নে উল্লেখ করা হল, হযরত আব্দুল্লাহ উমর (রা.) বর্ণনা করেন,রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন,ঐ মহিলা বরকতময়ী ও সৌবাগ্যশালী,যার প্রথম সন্তান মেয়ে হয়।কেননা,(সন্তানদানের নিয়ামত বর্ণনা করার ক্ষেত্রে )আল্লাহ তায়ালা মেয়েকে আগে উল্লেখ করে বলেন,তিনি যাকে ইচ্ছা কন্যা সন্তান দান করেন আর যাকে ইচ্ছা পুত্র সন্তান দান করেন।

আবারও ঝড় তুললেন পর্ন তারকা সানি লিওন

ছবি : সংগৃহীত

বলিউডে পা রাখার পর থেকে এক এক সময় এক এক রকম ভাবে দেখা গিয়েছে তাকে। কখনও ‘রইস’-এ শাহরুখ খানের সঙ্গে আইটেম মডেল হিসেবে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন তিনি, আবার কখনও তাকে দেখা গিয়েছে ‘বেবি ডল’-এর মতো জনপ্রিয় গানে । আবার কখনও স্বামী, সন্তানদের নিয়ে চুটিয়ে সংসার করতেও দেখা গিয়েছে তাকে। বুঝতেই পারছেন সানি লিওনের কথাই বলা হচ্ছে। আর এবার সানিকে দেখা গেল এক্কেবারে অন্যরকম লুকে।

সবে সামনে আসছে ফ্যাশন ফটোগ্রাফার ডাবু রত্নানির এ বছরের ক্যালেন্ডার। যেখানে বলিউডের একের পর এক সেলেব্রিটিদের চোখ ঝলসানো রূপকে নিয়ে নয়া আঙ্গিকে আবার তুলে ধরা হয়েছে।

ডাবুর সেই ক্যালেন্ডারে যেমন রয়েছেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন, তেমনি কার্তিক আরিয়ান কিংবা সানি লিওন। আর এবার ডাবু রত্নানির ক্যালেন্ডার নিয়ে কার্তিক আরিয়ান এবং সানি লিওন কি করলেন জানেন?

সানি লিওন এবং কার্তিক আরিয়ান যখন ডাবুর ক্যালেন্ডারে নিজেদের ছবি প্রকাশ করতে যান, তখন সব ওলটপালট হয়ে যায়। অর্থাত, কার্তিক আরিয়ানের হাতে চলে যায় সানি লিওনের ছবি। এবং সানির হাতে চলে আসে কার্তিক আরিয়ানের ছবি।

যা দেখে দু’জনেই হেসে ফেলেন। ছবিতে বিছানার উপর কার্তিক আরিয়ানকে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। আর তার পাশে দেখা যায় দুটো বিড়ালকে। প্রসঙ্গত, এবারই প্রথম ডাবু রত্নানির ক্যালেন্ডারে ডেবিউ করলেন কার্তিক আরিয়ান।অন্যদিকে লাল লেদারের জ্যাকেট এবং কালো শর্টসে সানি লিওনকে লাগছিল আরও মোহময়ী।