Monday, January 21, 2019

১০০০ পিস সাদা ইয়াবার চালান আটক

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে ডিবি পুলিশের অভিযানে ধরা পড়েছে সাদা রঙের ইয়াবার একটি চালান।
এযাবত পর্যন্ত ধরা পড়া ইয়াবা ট্যাবলেট গুলো লাল বা গোলাপি রঙের হলেও কিছুদিন আগে ঢাকাতেও সাদা ইয়াবার চালান ধরা পড়েছিল। সাদা ইয়াবাগুলো লাল বা গোলাপি ইয়াবার চেয়ে আকারে কিছুটা বড় ও কম সুগন্ধিযুক্ত।

চট্টগ্রাম নগর ডিবি পুলিশের সহকারী কমিশনার (দক্ষিণ) জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের বলেন, “এর আগে চট্টগ্রামে হলুদ রঙের ইয়াবা উদ্ধার করা হলেও সাদা রঙের ইয়ারা এই প্রথম ধরা পড়েছে।”

নগরীর ফিরিঙ্গী বাজার ব্রিজ ঘাট এলাকা থেকে রোববার রাতে বালতির ভেতরে করে পাচারের সময় সাদা ইয়াবার চালানটি আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন ডিবি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর।

এই ইয়াবার চালানের সঙ্গে মো. ইদ্রিস (২২) নামে কক্সবাজারের টেকনাফের হোয়াইনছড়ি এলাকার এক ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ডিবি অফিসাররা বলেন, “ইদ্রিস শাহ আমানত ব্রিজ এলাকার দিক থেকে ফিরিঙ্গী বাজারের দিকে আসার সময় তাকে বহনকারী সিএনজি অটো রিকশাটি আটক করা হয়। পরে তার সাথে থাকা বালতির ভেতর থেকে সাদা রঙের এক হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।”

ইদ্রিস যে বালতি করে ইয়াবাগুলো এনেছিলেন, তাতে অতিরিক্ত তলা লাগানো হয়েছিল। তার ভেতরে ইয়াবা গুলো রাখা হয়েছিল।
গত বছরের অক্টোবরে ঢাকার পশ্চিম রামপুরা উলন রোডের থাই আবাসিক এলাকার এক নম্বর গেইটের সামনে অভিযান চালিয়ে ৮০টি সাদা রঙের ইয়াবাসহ রাজীব মোল্লা (২২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছিল র‌্যাব।

তার আগে চট্টগ্রামের সদরঘাট থানার শুভপুর বাস স্ট্যান্ড এলাকা থেকে দশ  হাজার পিস হলুদ রঙের ইয়াবাসহ দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছিল র‌্যাব। গোয়েন্দা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর বলেন, “সাধারণত লাল রঙের ইয়বাগুলো ‘WY’ লেখা থাকে, আবার কিছু কিছু ইয়াবাতে কিছুই লেখা থাকে না। তবে সাদা রঙের ইয়াবাগুলোতে ‘R’ লেখা আছে।

“লাল রঙের ইয়াবাতে যে ধরনের তীব্র ঘ্রাণ আছে, সাদা রঙের ইয়াবাতে তা নেই। এর গন্ধ লাল রঙের ইয়াবার চেয়ে অনেক কম। দেখতে সাধারণ ওষুধের মতো মনে হয়।”

হিন্দু বিবাহ আইন, ১৯৫৫

ছবি: সংগৃহীত

এই হিন্দু বিবাহ আইন জন্মু ও কাশ্মীর ছাড়া ভারতের অন্য সব জায়গাতেই প্রযোজ্য। কোনও হিন্দু যদি এই আইনের আওতায় পরে এমন কোনও স্থানে বসবাস করেন - তাহলে তিনি বাইরে থেকে এলেও এই আইন তাঁর প্রতি প্রযোজ্য হবে। অহিন্দু, অর্থাৎ, ক্রিস্টান, মুসলমান, ইহুদী, পার্শীদের প্রতি এই আইন প্রযোজ্য নয়। হিন্দু ও অহিন্দুর মধ্যে বিবাহ একমাত্র সম্ভবপর "সিভিল ম্যারেজ"-এর সাহায্যে। ১৯৫৪ সালের স্পেশাল বিবাহ আইন অনুযায়ী প্রদেশ সরকারের নিয়োজিত ম্যারেজ রেজিস্ট্রাররা এই বিবাহ দিতে পারেন।

হিন্দু বিবাহ বিধিতে সামাজিক প্রথা ও নিয়ম অনুযায়ী হিন্দু বিবাহ সম্পন্ন হলে তাকে বৈধ হিসাবে গণ্য করা হয় এবং সপ্তপদী যে-সব বিবাহের একটি অঙ্গ, অগ্নি-সাক্ষী করে সপ্তপদী হয়ে যাবার পরেই বিবাহ সম্পূর্ণ হয়েছে বলে ধরা হয়। হিন্দু আইনে কোথাও বলা হয় নি যে, উভয়পক্ষের সন্মতি না থাকলে বিবাহ অসিদ্ধ হবে। কিন্তু যদি কোনও পক্ষের সন্মতি অসম্মত উপায়ে বা জোর করে নেওয়া হয় - তাহলে সেই বিবাহ অবৈধ ঘোষিত হতে পারে।

হিন্দু বিবাহ আইনের কতগুলি প্রয়োজনীয় তথ্য:
বৈধ বিবাহের শর্ত:
* হিন্দু হতে হবে।
* ন্যূনতম বয়স: পাত্রের ক্ষেত্রে ১৮ (বর্তমান সীমা ২১) ও পাত্রীর ক্ষেত্রে ১৫ (বর্তমান সীমা ১৮) বছর হতে হবে (এর থেকে কম বয়সে বিবাহ করা দণ্ডনীয় অপরাধ, যদিও তার জন্য বিবাহটি অবৈধ নাও হতে পারে)।
* বিবাহকালে পাত্রীর অন্য স্বামী বা পাত্রের অন্য স্ত্রী জীবিত থাকলে চলবে না।
* পাত্র ও পাত্রী পরস্পরের নিকট আত্মীয় (যা আইনত নিষিদ্ধ) হবেন না। (বিভিন্ন লোকাচার অনুয়াযী এগুলি শিথিলযোগ্য। যেমন দক্ষিণ ভারতের অনেক জায়গায় মামা তাঁর ভাগ্নীকে বিবাহ করতে পারেন)।
* উভয়ের কেউই সপিণ্ড হবেন না (কারোর সপিণ্ড সম্পর্ক বিচার করতে হলে প্রথমে দেখতে হবে সেই সেই ব্যক্তিকে প্রথম প্রজন্ম হিসেবে ধরে তার মায়ের দিক থেকে তিনটি প্রজন্ম আগে এবং বাবার দিক থেকে পাঁচটি প্রজন্ম আগে কারা ছিলেন। দুজনকে তখনই সপিণ্ড বলা হবে যদি একজনের সপিণ্ড সম্পর্কের কেউ অন্যজনের সপিণ্ড সম্পর্কের হয় অথবা একজন অন্যজনের সপিণ্ড সম্পর্কের কেউ হয়। )।

নিষিদ্ধ সম্পর্কগুলির বিবরণ:
* আপন সন্তান।
* পুত্র-বধূ, জামাতা, পিতার স্ত্রী, মাতার স্বামী।
* ভাই, বোন - আপন, মামাতো, মাসতুতো, পিসতুতো, খুড়তুতো, জ্যাঠতুতো সবাই।
* মেয়েদের মামা, কাকা, ও জ্যাঠা। ছেলেদের মাসি ও পিসি।

হিন্দু বিবাহ বিধিতে অসিদ্ধ এবং অসিদ্ধ-সম্ভব  বিবাহের কথা বলা হয়েছে।
বিবাহ অসিদ্ধ হবে যদি প্রাক-বিবাহ বাধা সত্বেও বিবাহ সংঘটিত হয়। এই বাধাগুলিকে আবার দুটো ভাগে ভাগ করা যেতে পারে:

* নিরঙ্কুশ বাধা: এই বাধা সত্বেও কেউ বিবাহ করলে সেটি প্রথম থেকেই অবৈধ। যে কোনও পক্ষ আবেদন জানালে এটি অসিদ্ধ বলে জারি করা হবে।
* আপেক্ষিক বাধা: এক্ষেত্রে বিবাহ অসিদ্ধ বলে ঘোষিত হতে পারে যদি কোনও পক্ষ তার জন্য আবেদন করে।

নিরঙ্কুশ বাধাগুলি হল:
* বিবাহকালে পাত্রের অন্য স্ত্রী বা পাত্রীর অন্য স্বামী জীবিত থাকলে চলবে না।
* পাত্র-পাত্রী সপিণ্ড হলে
* পাত্র-পাত্রী সম্পর্ক নিষিদ্ধ সম্পর্কের মধ্যে পড়বে না
* এছাড়াও অন্য কারণে বিবাহ অসিদ্ধ হতে পারে, যেমন, বিবাহ-অনুষ্ঠানের আবশ্যকীয় অংশগুলি পালন না করা।

অসিদ্ধ বিবাহের সঙ্গে অসিদ্ধ-সম্ভব বিবাহের পার্থক্য হল অসিদ্ধ-সম্ভব বিবাহ বৈধ বলে ধরা হবে যদি না কোনও এক পক্ষ এটি অসিদ্ধ ঘোষণা করার জন্য আবেদন জানায় এবং সেই আবেদন গৃহীত হয়ে বিবাহ বাতিল করা হয়। সেক্ষেত্রে বিবাহের দিন থেকেই এই বিবাহ অসিদ্ধ বলে ধরা হবে। অসিদ্ধ-সম্ভব বিবাহের মূলে চারটি কারণ থাকতে পারে:

* স্বামী পুরুষত্বহীন হয়।
* বিবাহের সময়ে কোনও পক্ষ পাগল বা জড়বুদ্ধিসম্পন্ন হয়।
* বিবাহে সম্মতি আদায় করেছে শঠতার আশ্রয় নিয়ে বা জোর করে (এক্ষেত্রে: (১) শঠতা ধরা পরার বা বলপ্রয়োগের (যা শারীরিক মানসিক দুই হতে পারে) এক বছরের মধ্যে আবেদন জানাতে হবে); এবং (২) বলপ্রয়োগের বা শঠতা আবিষ্কৃত হবার পর আবেদনকারী স্বেচ্ছায় অন্যপক্ষের সঙ্গে সহবাসে লিপ্ত হন নি)
* বিবাহের পূর্বে পাত্রী যদি অন্য পুরুষের দ্বারা গর্ভবতী হয়ে থাকে। (এক্ষেত্রে, (১) বিবাহের সময়ে পাত্রীকে গর্ভবতী থাকতে হবে, (২) গর্ভধারণ ঘটেছে স্বামী ছাড়া অন্য কোনও পুরুষের দ্বারা; (৩) আবেদনকারী বিবাহের সময়ে এই গর্ভধারণের কথা জানতেন না; (৪) স্ত্রী গর্ভবতী জানার পর স্বামী স্বেচ্ছায়ে স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হন নি); (৫) গর্ভবতী জানতে পারার এক বছরের মধ্যে স্বামীকে আবেদন করতে হবে।

হিন্দু বিবাহ বিধিতে বিবাহ-বিচ্ছেদের জন্য আবেদন করা চলতে পারে এবং উপযুক্ত কারণ দেখাতে পারলে আদালত তা মঞ্জুর করতে পারে। কিন্তু বিবাহ হবার পর থেকে তিন বছরের মধ্যে এই আবেদন করা চলবে না। নিম্নলিখিত কারণগুলি উপযুক্ত কারণ হিসেবে গণ্য করা হবে:

* স্বামী বা স্ত্রী ব্যভিচারে লিপ্ত হলে।
* ধর্মান্তর গ্রহণ করে আর হিন্দু না থাকলে।
* আবেদনের প্রাক্কালীন তিন বছর ধরে স্বামী বা স্ত্রী কেউ যদি মস্তিষ্ক বিকৃতিতে বা আরোগ্যের অতীত কুষ্ঠ ব্যধিতে, কিংবা সংক্রামক যৌনব্যাধিতে ভুগলে।
* স্বামী বা স্ত্রী সংসার ত্যাগ করলে বা কোনও ধর্ম-সম্প্রদায়ে যোগ দিলে।
* স্বামী বা স্ত্রীর কেউ সাত বছর নিরুদ্দিষ্ট থাকলে।
* আদালত কর্তৃক আলাদা হয়ে থাকার হুকুমনামার (জুডিশিয়াল সেপারেশন) পর উভয়পক্ষ আর স্বামী-স্ত্রী রূপে সহবাস না করলে।
* আদালত দাম্পত্য-জীবন পূর্ণপ্রতিষ্টার  (রেস্টিট্যুশন অফ কনজুগাল রাইটস) হুকুম দেওয়া সত্বেও, হুকুম অমান্য করে দুই বছর আলাদা হয়ে বাস করলে।
* স্বামী যৌন-অত্যাচার করলে।
* স্ত্রী বর্তমান থাকা সত্বেও অন্য কাউকে বিবাহ করলে। (যদিও সেই দ্বিতীয় বিবাহ অসিদ্ধ, কিন্তু এটিও বিবাহ-বিচ্ছদে আবেদনের একটি উপযুক্ত কারণ)।
* দুজনের সম্মিলিত ইচ্ছা।

আদালতে যদি বিবাহ-বিচ্ছেদের নির্দেশ দেয় (এবং তার বিরুদ্ধে কোনও আপীল না করা হয়), তাহলে এক বছর অপেক্ষা করার উভয়পক্ষই আবার বিবাহ করতে পারে। প্রসঙ্গতঃ বিবাহ-বিচ্ছেদের নির্দেশ পাবার আগে যদি স্ত্রী গর্ভবতী হন, তাহলে সেই সন্তান স্বামীর বৈধ সন্তান বলে গণ্য হবে|

বিশ্বের এই প্রথম ভাঁজ করা স্মার্টফোন

ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বের প্রথম বাণিজ্যিক ভাবে ফোল্ডিং স্মার্টফোন নিয়ে এসেছে মার্কিন সংস্থা ‘রোয়োল ফ্লেক্সপাই’। যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে এক প্রযুক্তি মেলাতে স্মার্টফোনটি নিয়ে আসা হয়েছে। গত ২০১৮ ইং সালের অক্টোবর মাসে চীনে এই ফোনটি লঞ্চ হয়েছিল।

‘রোয়োল ফ্লেক্সপাই’ ফোনটিতে রয়েছে ফোল্ডেবেল ডিসপ্লে। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে মোট ২ লাখ বার ফোনটিকে ভাঁজ করা যাবে। এটির ডিসপ্লে বেশ উজ্জ্বল ও রঙিন। বৈচিত্র্য রয়েছে ফোনটির ফিচারেও৷

ফ্লেক্সপাইতে রয়েছে একটি ২৪ মেগা পিক্সেল ক্যামেরা। সঙ্গে থাকছে উইএসবি টাইপ সি পোর্ট, ডুয়েল সিম স্লট, পাওয়ার বাটন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সার। ফোল্ডেবেল স্মার্টফোনে থাকছে স্নাপড্রাগন ৮৫৫ চিপসেট। ৬ ও ৮ জিবি র‌্যাম। ১২৮ থেকে ২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। থাকছে ফার্স্ট চার্জিং সার্পোট।

কোম্পানিটি দাবি করেছে, মাত্র ৩০ মিনিটেই একেবারে ০ থেকে ৮০ শতাংশ চার্জ হয়ে যাবে ফোনটি। এটি চলবে Android 9.0 Pie অপারেটিং সিস্টেম এর দ্বারা। ইতিমধ্যেই চীনে প্রি-অর্ডার নেওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ‘রোয়োল ফ্লেক্সপাই’ এই ফোল্ডিং মোবাইল এর দাম হতে চলেছে ১,৬০০ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯শত ৩৯ টাকার মত।

বাংলাদেশে ও ভারতে এই স্মার্টফোনটি কবে আসছে তা এখনো ঠিক করেনি প্রতিষ্ঠানটি। তারা বলছে, দক্ষিণ এশিয়ার এই অঞ্চলে ফোনটি ডিস্ট্রিবিউশন করার জন্য এখনো পার্টনার পায়নি তারা। তবে যত তাড়াতারি সম্ভব এটি বাজারে ছাড়তে প্রস্তুত কোম্পানিটি।

এবি ডি ভিলিয়ার্স এর স্ত্ৰী ড্যানিয়েল 'পাগলের মতো' মিস করছেন স্বামীকে

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগএ খেলতে ইতিমধ্যে বাংলাদেশে এসেছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। ১৭ই জানুয়ারী ২০১৯ইং সকালে ঢাকায় পৌঁছান এই দক্ষিণ আফ্রিকান বিশ্ব সেরা ব্যাটসম্যান। এরপর ১৯ই জানুয়ারী ২০১৯ইং  সিলেট স্টেডিয়ামে রংপুর রাইডার্সের হয়ে খেলেছেন বিপিএল এ তার প্রথম ম্যাচ। তবে এরই মধ্যে স্বামীকে খুব মিস করতে শুরু করেছেন তার স্ত্রী ড্যানিয়েল ডি ভিলিয়ার্স।

বাংলাদেশের আসার মাত্র চার দিনের মাথায় স্বামীকে তার খুব মনে পড়ছে এবং স্বামীকে ছাড়া নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে ড্যানিয়েল ডি ভিলিয়ার্সের একটি স্ট্যাটাস। একই সময়ে ইনস্টাগ্রামে স্বামীর সঙ্গে একটি ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি।

স্ট্যাটাসে এবি ডি ভিলিয়ার্স এর স্ত্রী ড্যানিয়েল লেখেন, 'দীর্ঘদিন পর এটি তোমার প্রথমবারের মতো এত লম্বা ট্যুর। তুমি হয়তো ভাবতে পারো, আমি এর সঙ্গে অভ্যস্ত। কিন্তু ছোট দুই বাচ্চাকে নিয়ে জীবনটা এখন অন্যরকম তোমাকে ছাড়া। তারা প্রত্যেক সকালে ঘুম থেকে উঠে দুটি শব্দ করে- বাবা কোথায়? আমরা তিনজন ধীরে ধীরে আমাদের নতুন রুটিনের সঙ্গে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছি'।

স্ট্যাটাসের শেষের দিকে তিনি লেখেন, 'তোমাকে পাগলের মতো মিস করছি। তুমি আমাদের জন্য যা করেছ, তার জন্য আমরা খুবই কৃতজ্ঞ'। তুমি  যেখানেই থাকো ভালো থেকো।