Monday, February 11, 2019

স্ত’নের প্রতি কেন আকৃষ্ট হন পুরুষরা, জানুন ১০ টি রহস্যময় কারন…

ছবি: সংগৃহীত

নারী শরীর হল রহস্যময়। সব পুরুষই নারী শরীর স্পর্শ করার জন্য সঠিক সময়ের অপেক্ষা করে থাকে। নারী শরীরের উপর পুরুষদের এক আলাদাই আকর্ষন। নারীদের শরীরের মধ্যে সুডৌল স্ত’নের প্রতি আকৃষ্ট হয় না এমন পুরুষ খুঁজলেও পাওয়া যাবে না। শুধু পুরুষ নয় মহিলারাও নিজেদের স্ত’ন নিয়ে খুব গর্ব করে। স্ত’নের আকৃতি ও গঠন নিয়ে মহিলারা খুব চিন্তায় থাকে।

স্তন আকারে ছোট হলে বা আকার ঠিক না থাকলে, ঝুলে গেলে মহিলারা অতিরিক্ত চিন্তায় পড়ে যায়। কিন্তু কেন ? কেন স্ত’নের প্রতি এত আকর্ষন ? বিশেষজ্ঞদের মতে এর পিছনে কিছু কারন রয়েছে, সেগুলি জেনে নেওয়া যাক।

১। প্রথম কারন হল মেয়েদের স্ত’ন সুগঠিত হলে দেখতে অত্যন্ত সুন্দর হয়। সে যেমন আকৃতিরি হোক না কেন। পুরুষেরা তা দেখে আকৃষ্ট হবেই। সুন্দর স্ত’ন মহিলাদের এক আলাদাই ব্যক্তিত্ব এনে দেয়। একটা মেয়ের দিকে তাকিয়ে তার স্ত’নের দিকে চোখ আটকে যায় প্রতিটা পুরুষের। একথা শুনতে খারাপ লাগলেও কথটা ১০০% সত্যি।

২। স্ত’ন হল নারীত্বের প্রতীক। স্ত’ন পুরুষ ও নারীর শরীরের মধ্যে পার্থক্য তৈরি করে। নাহলে বাইরে থেকে নারি পুরুষের পার্থক্য করা সম্ভব নয়। নারীর বক্ষযুগলের বিভাজিকা তাদের কাছে গর্ব। অনেক মহিলা সেইজন্য ক্লিভেজ দেখা যায় এমন পোশাক পরেন।

৩। নারীদের স্ত’নের প্রতি আকর্ষন আজ থেকে নয়। আদি কাল থেকেই নারীর সুগঠিত স্ত’ন দেখে পুরুষদের মনে ও শরীরে কামনার প্রবল ইচ্ছা জেগে ওঠে। এর পিছনে একটি মানসিক কারনও আছে। সেটি হল সন্তান জন্ম দানে সক্ষম ও উর্বর মহিলাদের স্ত’ন সুন্দর হয়। তাই পুরুষেরা জীবনসঙ্গী হিসাবে সুন্দর ও সুডৌল স্ত’নের মহিলাদেরই বেছে নেন।

৪। নারীদের শরীরের কিছু অংশ পোশাকের বাইরে থেকেও বোঝা যায়। বিশেষ করে স্ত’নের আকার তো বোঝাই যায়। তেমন গঠন হলে পুরুষদের চোখ সেদিকে আটকে যায়। চোখে দেখে মনে বা শরীরে যে কামনার আগুন জ্বলে তাকে বলা হয় ‘ভিসুয়াল স্টিমুলেশন’।

৫। নারীর অন্দরমহলে প্রবেশের রাস্তা হল তার স্ত’ন। সঙ্গমের আগে স্ত’ন ছুঁয়ে নারী ও পুরুষ উভয়ের মনেই কাম উত্তেজনা জাগে। ধীরে ধীরে কামের আগুন ছরিয়ে পড়ে সারা শরীরে। মিলনের আগে ফোর-প্লে তে স্ত’নের ভূমিকা অস্বীকার করা যায়না।

৬। সম্পর্ক যতই পুরনো হোক না কেন, নিজের সঙ্গিনীর স্ত’নের প্রতি আকর্ষন কখনোই যায়না পুরুষের। পুরুষেরা সারাদিন কর্মব্যাস্ততার পর স্ত্রীর স্ত’নে নিজের শান্তি খুজে পায়। স্ত’নে মাথা রেখে শুয়ে শান্তির খোজ করতে ভালোবাসে পুরুষেরা। গবেষণা বলে যে সব পুরুষ স্ত’নে মাথা রেখে ঘুমান তাড়া সুস্থ থাকেন, বেশিদিন বাঁচেন।

৭। স্ত’নের গঠন ইলাস্টিসিটির জন্য নারীদের স্ত’ন ছুঁয়ে দেখতে চায় পুরুষ। এখানে বিশেষজ্ঞরা একটি মনস্তাত্ত্বিক যুক্তির কথা বলেন। তারা বলেন যে সব পুরুষ নিজের স্ত্রী বা প্রেমিকার স্ত’ন খুব যত্নের সঙ্গে ছুঁয়ে দেখেন তারা স্ত্রীর প্রতি খুব দায়ীত্বশীল হন।

৮। স্ত’নযুগল নারী শরীরের অন্যতম রহস্যময় স্থান। যখনই পুরুষের চোখ স্ত’নের দিকে যায় তখনই মহিলারা পোশাকের নীচে স্ত’নের আসল আকৃতি নিয়ে ভাবতে শুরু করে দেয়। সেই স্ত’নের রহস্যভেদ না হওয়া পর্যন্ত সেই চিন্তা তাড়া করে।

৯। ক্লিভেজ ছাড়া স্ত’নের আসল মজা নেই। যে মহিলাদের পোশাকের বাইরে ক্লিভেজ দেখা যায় তাদের প্রতি বেশি আকর্ষিত হয় পুরুষেরা।

১০। নারীরাও নিজেদের স্ত’ন নিয়ে যথেষ্ট সচেতন। অন্তর্বাস পড়ার সময় মহিলারা খুব খুঁতখুঁতে হয়। তারা পোশাক পড়ার সময় বার বার আয়নায় নিজেদের মুখ দেখে। শুধু মুখ নয়, তারা স্ত’নও দেখে। দেখে যে স্ত’নের সাইজ কেমন লাগছে বা আগের থেকে কত বৃদ্ধি হয়েছে। সব মহিলাই চায় সুগঠিত সুন্দর স্ত’ন।

শারীরিক মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিটের হওয়া উচিৎ! সময় বাড়ানোর পদ্ধতি জেনে নিন

ছবি: সংগৃহীত

মিলনের ঠিক কত সময় পর বীর্যপাত হওয়া স্বাভাবিক এবং কত দ্রুত বীর্যপাত হলে তা অস্বাভাবিক, সেটা কি জানেন ? যদি না জানেন তাহলে জেনে নিন আজকের এই প্রতিবেদনে। সেক্স হল একটা আর্ট, এখানে নির্দিষ্ট বলে কিছু নেই, ধরা বাধার কোন নিয়ম নেই। এরকম অনেক কিছুই আছে যা কেউ করতে পারেনা, আবার এমন কিছু মিলনের পদ্ধতি আছে যা খুব সাধারণ।

মিলনের জন্য সময় কতটা যাবে সেই বিষয়টি নির্ভর করছে সম্পুর্ন আপনার নিজের উপর। আপনি যদি শুধুমাত্র নিজের যৌন পিপাসা মেটানোর জন্য মিলিত হতে চান তাহলে দুই এক মিনিটের বেশি সময় লাগবেনা।

আর যদি দুজনের ভালোবাসার প্রতিফলন হিসাবে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে মিলিত হন তাহলে ১৫ মিনিটের বেশি সময় লাগতে পারে। সব কিছুই নির্ভর করছে আপনার নিজের ওপর। শারীরিক মিলনের স্বাভাবিক সময় হল সাত থেকে তেরো মিনিট।

এক গবেষণায় গবেষকরা প্রমাণ করেছেন যে একটি ভালোবাসাপূর্ন মিলনের জন্য তিন মিনিট যথেষ্ট। গবেষণায় যৌন অভিজ্ঞদের থেকে তাদের “পেনিট্রেটিভ সেক্সের” অর্থাৎ লি’ঙ্গ যৌ’নাঙ্গে প্রতিস্থাপন করে যে মিলন তার সময়কাল নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল।

তাদের মধ্যে এক কানাডিয়ান দম্পতি এবং এক আমেরিকান দম্পতিকে প্রশ্ন করা হলে তারা জানান যে মিলনের জন্য সাত থেকে তেরো মিনিট কাম্য। কিন্তু তারা এও বলেন যে তাদের কাছে দু থেকে তিন মিনিট খুবই কম সময় এবং তেরো মিনিটের বেশি সময় খুব লম্বা সময়।

কিছু নারীর যৌ-ন মিলন সম্পর্কে ভুল ধারনা আছে। কেউ কেউ মনে করেন যে পুরুষের লি’ঙ্গ যত মোটা হবে, যত দৃঢ় হবে, মিলন কালে লি’ঙ্গ রডের মতো শক্ত হবে এবং সারা রাত ধরে যে পুরুষ মিলন করবে সেই সামর্থ্যবান।

পুরুষেরও কিছু ভুল ধারনা আছে যৌন মিলন সম্পর্কে। তারা মনে করেন নারী হবে বিছানায় কর্মঠ, সুন্দর শরীরের অধিকারিণী, সব অবস্থায় সহযোগী হবে। এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য হল সকল নারী পুরুষকে যৌন মিলন সম্পর্কে অলীক কল্পনা নিয়ে না থেকে বাস্তববাদী হওয়া।

যৌন মিলন বিষয়ে সঠিক শিক্ষা জায়গা, অঞ্চল, গায়ের রঙ ও শরীরের আকারের উপর নির্ভর করে। এই বিষয়গুলির উপর মিলনের সময়ও নির্ভর করে। ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার এসব জায়গায় বাদামি চামড়ার লোকেদের যৌন মিলনের সময় লাগে গড়ে চার মিনিট।