Sunday, March 10, 2019

অপ্রতিরোধ্য মেসি, রেকর্ড জয় বার্সেলোনার

ছবি: সংগৃহীত
লিওনেল মেসি দেখালেন, তিনি থাকলে হিসাবে খেলার হিসাব পাল্টে যেতে পারে। তার চমকে পিছিয়ে পড়া ম্যাচে জয় ছিনিলে আনল বার্সেলোনা। ৩-১ গোলে জিতে নিলো রায়ো ভাইয়েকানোর বিরুদ্ধে ম্যাচটি। এই জয়ের মাধ্যমে লা লিগায় কোনো এক দলের বিপক্ষে নিজেদের ইতিহাসে টানা সর্বোচ্চ ১৩ জয়ের রেকর্ড গড়ে কাতালান ক্লাবটি।

ন্যূ ক্যাম্পে অনুষ্ঠিত শনিবারের ম্যাচে রাউল দে তমাসের গোলে পিছিয়ে পড়া বার্সেলোনা জেরার্দ পিকের হেডে সমতায় ফেরে। পেনাল্টি গোলে দলকে এগিয়ে দেন মেসি। আর শেষ দিকে ব্যবধান বাড়ান লুইস সুয়ারেস।

ম্যাচের শুরু থেকে বল দখলে একচেটিয়া এগিয়ে থাকা বার্সেলোনা ২৩তম মিনিটে প্রথম উল্লেখযোগ্য সুযোগ পায়। কিন্তু ডি-বক্সে মেসির ছোট পাস ফাঁকায় পেয়ে গোলরক্ষক বরাবর দুর্বল শট নেন ফিলিপে কৌতিনিয়ো।
পাল্টা আক্রমণে পরের মিনিটে রাউল দে তমাসের দারুণ এক গোলে এগিয়ে যায় অতিথিরা। বল পায়ে অনেকটা ছুটে গিয়ে পিকেকে কাটিয়ে আরেক ডিফেন্ডারকে কোনো সুযোগ না দিয়ে ডি-বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শটে পোস্ট ঘেঁষে বল জালে জড়ান স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড। চলতি মৌসুমে লিগে এটা তার একাদশ গোল।

৩৮তম মিনিটে গোলের অপেক্ষা শেষ হয় বার্সেলোনার। ডান দিক থেকে মেসির বাঁকানো এক ফ্রি-কিকে ফাঁকায় বল পেয়ে নিখুঁত হেডে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন স্প্যানিশ ডিফেন্ডার পিকে।

দুই মিনিট পর নিজেই ব্যবধান দ্বিগুণ করার সুযোগ তৈরি করেছিলেন মেসি। কিন্তু দুজনকে কাটিয়ে ডি-বক্সে ঢুকে ঠিকমতো শট নিতে পারেননি আর্জেন্টাইন তারকা।

দ্বিতীয়ার্ধের ষষ্ঠ মিনিটে মেসির সফল স্পট কিকে এগিয়ে যায় বার্সেলোনা। পর্তুগিজ ডিফেন্ডার নেলসন সেমেদো ডি-বক্সে ফাউলের শিকার হলে ভিএআরের সাহায্য নিয়ে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি।

চলতি লিগে বার্সেলোনা অধিনায়কের এটি সর্বোচ্চ ২৬তম গোল। আসরে সতীর্থদের দিয়ে গোল করানোর তালিকাতেও সবার উপরে মেসি, ১২টি।
বার্সেলোনার হয়ে লিগে সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলার তালিকায় আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাকে (৪৪২) ছাড়িয়ে গেলেন মেসি। ৪৪৩ ম্যাচ খেলা তারকা এই ফরোয়ার্ডের সামনে আছেন কেবল চাভি (৫০৫)।

৮২তম মিনিটে উসমান দেম্বেলের বাড়ানো বল ধরে খানিক আগে বদলি নামা ইভান রাকিতিচের সঙ্গে ডি-বক্সে একবার দেওয়া-নেওয়া করে প্লেসিং শটে স্কোরলাইন ৩-১ করেন সুয়ারেস। আসরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা সুয়ারেসের এটি ১৭তম গোল।

২৭ ম্যাচে ১৯ জয় ও ছয় ড্রয়ে বার্সেলোনার পয়েন্ট ৬৩।

দিনের অন্য ম্যাচে লেগানেসকে ১-০ গোলে হারানো আতলেতিকো মাদ্রিদ ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে। এক ম্যাচ কম খেলা রিয়াল মাদ্রিদ ৮ পয়েন্ট কম নিয়ে আছে তৃতীয় স্থানে।

সূত্র : নয়া দিগন্ত

বাংলাদেশী ছেলে বিয়ে করতে চান এই সার্বিয়ান অভিনেত্রী

ছবি: সংগৃহীত

‘হৃদয়ের রংধনু’র মধ্য দিয়ে বাংলাদেশী ছবিতে অভিষেক হয়েছে সার্বিয়ান মডেল ও অভিনেত্রী মিনা পেটকোভিচ বসকানের। জটিলতা কাটিয়ে শুক্রবার (২২ ফেব্রুয়ারি) সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে রাজধানীর স্টার সিনেপ্লেক্সে। ছবিটি পরিচালনা করেছেন রাজিবুল হোসেন।

ইংরেজির সাথে ভাঙ্গা বাংলাও বলতে পারেন এই অভিনেত্রী। বাংলাদেশে নিজের ছবি মুক্তি পাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শেষ পর্যন্ত সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে এজন্য আমি অনেক আনন্দিত। আমার মনে হয়েছে এখানকার দর্শকরা খুব আবেগপ্রবণ ও তাদের মনে জটিলতা কম। সিনেমাটিতে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে তুলে ধরা হয়েছে। যার কারণে সবাই খুব সহজে সিনেমাটি গ্রহণ করছেন এবং হলে গিয়ে দেখছেন। তাছাড়া আমাকে অনেকে ফেসবুকে ইনবক্সে অভিনন্দন জানিয়েছেন। আমি খুব খুশি।

বাংলাদেশী ছবিতে অভিনয় করার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমার আছে খুব ভালো লেগেছে। কারণ এখানকার মানুষ অনেক আন্তরিক। সিনেমা নির্মাণ পুরোটাই টিম ওয়ার্কের উপর নির্ভর। পুরো টিম আমার কাছে পরিবারের মতো হয়ে গিয়েছিল। সবাই আমার খুব যত্ন নিয়েছেন। আমি আমার ব্যক্তিগত বিষয়গুলোও টিমের সদস্যদের সাথে সহজেই শেয়ার করতে পেরেছি। তাই কাজ করতে একেবারেই কষ্ট হয়নি।

ইউরোপের দেশ সার্বিয়া থেকে বাংলাদেশের ছবির সাথে যুক্ত হওয়ার বিষয়টি খুব মজার উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই দেশের সিনেমার সাথে আমার যুক্ত হওয়াটা সিনেমার গল্পের মতো। ভবিষতে আমি এ গল্প নিয়ে সিনেমা নির্মাণ করবো। স্ক্রিপ্টও লেখা শুরু করেছি। তাই এখনই গল্পটা শোনাতে চাচ্ছি না। সবাইকে পর্দাতে আমার বাংলাদেশে আসার গল্প দেখাবো। সেটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে একটা তথ্য দিই, আমি সার্বিয়ার নাগরিক হলেও সেখান থেকে কিন্তু বাংলাদেশে আসিনি। অন্য একটি দেশ থেকে এসেছি।

নিজের অন্য কাজ সম্পর্কে তিনি বলেন, শুরুর দিকে আমি সার্বিয়াতে ছোট বোনের সাথে মাডেলিং করেছি। এরপর ইতালি, চায়না, থাইল্যান্ড ও ভারতে মডেলিং করেছি। এছাড়া বাংলাদেশের সিনেমাটি শেষ হওয়ার পর আমি ভারতের একটি সিনেমাতেও অভিনয় করেছি। সার্বিয়ান নির্মাতা সারার পরিচালনায় সিনেমাটির নাম ‘ইঙ্কব্লট’। জয়পুর আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এটি প্রদর্শিত হয়েছে।

অ্যাডভেঞ্চারভিত্তিক সিনেমা দিয়ে বাংলাদেশে অভিনয় অভিষেক হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘হৃদয়ে রংধনু’ ছবিতে শুটিংয়ের সময়টা আমার অসাধারণ কেঁটেছে। আমাকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে, কিন্তু তেমন ঝুঁকি ছিল না। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে প্রতিবার শুটিংয়ের সময় আমাকে অনেকদিন ধরে সমুদ্রের সামনে থাকতে হয়েছে। যেটা আমার জন্য অনেক আনন্দের বিষয় ছিল। কারণ আমার দেশে কোনো সমুদ্র সৈকত নেই। তাই কক্সবাজারে গিয়ে আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলেছিলাম। তাছাড়া এখানকার আবহাওয়াও আমার অনেক পছন্দ। আমাদের দেশে অনেক ঠাণ্ডা পড়ে, কিন্তু এখানে তেমন না।

এই দেশে অভিনয় করতে এসে শিখে ফেলেছেন বাংলা। এখন তার কাছে নাকি প্রিয় ভাষা হয়ে গেছে বাংলা। এ প্রসঙ্গে মিনা পেটকোভিচ বলেন,
শুটিংয়ের প্রয়োজনে আমাকে বাংলা শিখতে হয়েছে। আমি ইংরেজিতেও কথা বলতে পারি। কিন্তু ইংরেজির চেয়েও আমার বাংলা ভাষা অনেক বেশি ভালো লাগে। বাংলা বলা মানুষদেরও আমার অনেক ভালো লাগে। আমার ইচ্ছে আছে সারাজীবন বাংলাদেশে থাকবো আর বাংলাদেশের কোনো ছেলেকেই একদিন বিয়ে করবো।

নিজের প্রিয় বাংলা বাক্য সম্পর্কে বলেন, ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। জাতীয় সঙ্গীতের এই লাইন আমার খুব প্রিয়’। বাংলাভাষা আয়ত্ব করতে তিনি ইউটিউবে বাংলাদেশের সিনেমা দেখেছেন। এছাড়া অনেক নাটকও দেখেছেন। এই অভিজ্ঞতা থেকে এই দেশের মানুষ সম্পর্কে তার মন্তব্য, এখনকার মানুষ প্রেমের গল্প বেশি ভালোবাসেন। আর নাটক দেখতে দেখতে কয়েকজনের অভিনয় আমার দুর্দান্ত লেগেছে। তবে তাদের নাম মনে করতে পারছি’।

বাংলাদেশের সিনেমা নিয়ে তিনি ভবিষৎ পরিকল্পনাও ঠিক করেছেন। এ সম্পর্কে মিনা পেটকোভিচ বলেন, বাংলাদেশের আরও অনেক কাজ করার ইচ্ছে আছে আমার। শুধু ভালোবাসার গল্প না। আমি নতুন কোনো বিষয়ের গল্পে কাজ করবো। যেটা ট্রেন্ড চেঞ্জ করবে।

সূত্র : নয়া দিগন্ত

একসঙ্গে ৬ তারকাকে বিশ্রাম দিয়ে পাকিস্তানের দল ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের ক্রিকেট দলের নিয়মিত অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদসহ ছয় ক্রিকেটারকে বিশ্রাম দিয়ে অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ওয়ানডে দল ঘোষণা করেছে পিসিবি।

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আসন্ন পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে দল থেকে বাদ পড়া অন্য ক্রিকেটাররা হলেন বাবর আজম, শাহিন শাহ আফ্রিদি, ফখর জামান, শাদাব খান ও হাসান আলী।

আসন্ন এ সিরিজে পাকিস্তানকে নেতৃত্ব দেবেন দলের অভিজ্ঞ খেলোয়াড় শোয়েব মালিক। দলে জায়গা পেয়েছেন নতুন তিন তরুণ মুখ। তারা হলেন সাদ আলি, মোহাম্মদ আব্বাস ও মোহাম্মদ হাসনাইন।

১৬ সদস্যের ওয়ানডে দলে ফিরেছেন উমর আকমল, জুনাইদ খান, ইয়াসির শাহ ও হারিস সোহেল।

দল ঘোষণা নিয়ে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) বর্তমান প্রধান নির্বাচক ইনজামাম-উল হক বলেন, ‘আমাদের এখন প্রধান টার্গেট বিশ্বকাপ। তাই আমরা এমন কোনো পরিস্থিতিতে পড়তে চাই না যাতে এর কারণে পেছনে পড়ে যেতে হয়। এছাড়াও বিশ্বকাপের আগে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজটি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’

প্রধান নির্বাচক ইনজামাম-উল হক আরও বলেন, ‘আমি চেয়েছি টানা অনেকগুলো ম্যাচ খেলা ক্রিকেটারদের বিশ্রাম দিতে। এজন্য সরফরাজকেও বিশ্রাম দেয়া হয়েছে। আমরা চাই বিশ্বকাপের মতো বড় আসরে যাওয়ার আগে আমাদের খেলোয়াড়দের মাঝে চাঙ্গা ভাব থাকুক। এজন্য সরফরাজের জায়গায় রিজওয়ানকে নিয়েছি। কিন্তু আমি মনে করি না এ সিরিজে রিজওয়ান আহামরি কিছু করবে। সরফরাজের পজিশনটি খুবই বিপজ্জনক (গুরুত্বপূর্ণ) জায়গায়। এ দুই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যানের মাঝে বিরাজ ফারাক রয়েছে, কারণ সরফরাজ পাকিস্তানের অধিনায়ক সে সব সময় তার সেরাটাই দেয়।’

তিনি বলেন, ‘হাফিজ পাকিস্তান দলের একজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় এতে কোনো সন্দেহ নেই। আমি আশা করি দ্রুত সে তার ফিটনেস ফিরে পাবে। সে তার যোগ্যতা দিয়ে পুনরায় দলে ফিরবে।’

আগামী ২২ মার্চ শারজায় শুরু হবে অজিদের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ।

ওয়ানডের পাকিস্তান দল: আবিদ আলী, শান মাসুদ, ইমাম-উল-হক, হারিস সোহেল, শোয়েব মালিক (অধিনায়ক), সাদ আলি, মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটরক্ষক), উমর আকমল, ফাহিম আশরাফ, ইমাদ ওয়াসিম, ইয়াসির শাহ, জুনাইদ খান, মোহাম্মদ আমির, মোহাম্মদ আব্বাস, মোহাম্মদ হাসনাইন, উসমান শিনওয়ারি।

সূত্র: ডন, দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল

যে কারণে গ্রেফতার হিরো আলম

ছবি: সংগৃহীত

সোশ্যাল মিডিয়ার বদৌলতে আলোচনায় আসা আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার দিবাগত রাত সোয়া ১০টার দিকে তাকে বগুড়া সদর থানা থেকে গ্রেফতার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ওসি সোহেল রানা।

জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী জানান, হিরো আলমের মারধরে স্ত্রী আহত হওয়ায় বগুড়া সদর থানায় তার নামে অভিযোগ দায়ের করেন তার শ্বশুর। সেই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে হিরো আলমকে।

বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হিরো আলমের স্ত্রী সাদিয়া বেগম সুমি জানান, দুই মাস পর গত সোমবার রাতে হিরো আলম বগুড়া শহরতলীর এরুলিয়া গ্রামে তার বাড়িতে আসেন। বাসায় ফেরার পর থেকে বিছানায় শুয়ে একটানা তিন ঘণ্টা মোবাইলে ঢাকার এক নারীর সঙ্গে কথা বলেন। এর প্রতিবাদ করলে সোমবার রাতেই তাকে মারপিট করেন হিরো আলম।

এদিকে, সুমিকে মারপিটের খবর পেয়ে শ্বশুরবাড়ির লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে হিরো আলমকেও মারপিট করেন। এ ঘটনায় হিরো আলম তার শ্বশুর ও স্ত্রীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
মেয়েকে পেটানোর ব্যাপারে হিরো আলমের শ্বশুর সাইফুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর মেয়েকে আবারও নির্যাতন করা হয়েছে, এমন খবর পেয়ে মেয়ের বাড়িতে যাই। সেখানে গিয়ে মেয়েকে উদ্ধার করে রাতেই হাসপাতালে ভর্তি করি। সুমির মাথার পেছনে রক্তাক্ত জখম হয়েছে।

সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রহিম জানান, মঙ্গলবার রাতে হিরো আলম থানায় হাজির হয়ে তার শরীরে মারপিটের চিহ্ন দেখান। তাকে মারপিট করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে বুধবার সকালে তিনি ঘটনাস্থলে যান। সেখানে গিয়ে তিনি জানতে পারেন হিরো আলমও তার স্ত্রীকে মারপিট করেছেন। এ কারণে তার স্ত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এ ব্যাপারে হিরো আলম জানান, তার বিরুদ্ধে সব মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে। তাকে হিরো থেকে জিরো করতে এসব মিথ্যা ঘটনা সাজানো হচ্ছে।

সূত্র : বিডি-প্রতিদিন