Monday, January 28, 2019

স্ত্রীকে উপহার দিলেন ৫৫ হাজার ড্রেস, জানুন এই দম্পতির ভালবাসার এক অনন্য কাহিনি

ছবি: সংগৃহীত

মার্গট ও পল ব্রকম্যানের দাম্পত্য জীবনের ৫৬ বছর অতিবাহিত এবং এই সুদীর্ঘ সময়ে স্ত্রীকে তিনি উপহার দিয়েছেন ৫৫ হাজার ড্রেস।
সেই কোন তরুণ বয়সে দেখা হয়েছিল মার্গটের সঙ্গে পলের। তখন দু’জনেই জার্মানির বাসিন্দা। এক নাচের আসরে মার্গটকে প্রথম দেখেন পল। দেখেই ভাল লেগে গিয়েছিল তাঁকে। তার পরে সবই যেন স্বপ্নের মতো।

মার্গট ও পল ব্রকম্যানের দাম্পত্য জীবনের ৫৬ বছর অতিবাহিত। এবং এই সুদীর্ঘ সময়ে স্ত্রীকে তিনি উপহার দিয়েছেন ৫৫ হাজার ড্রেস। সব যে একেবারে নতুন, তা নয়। এই বিশাল সম্ভারের মধ্যে বেশিরভাগ পোশাকই সেকেন্ড-হ্যন্ড এবং তাদের রয়েছে কোনও না কোনও ‘ভিন্টেজ ভ্যালু’।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘ডেলি মেল’-এর এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, মাত্র ১৩ বছর বয়স থেকেই নাচের প্রতি এক অমোঘ আকর্ষণ ছিল পল ব্রকম্যানের। এবং সেই সব ডান্স-হলে মহিলাদের পরনের সুন্দর সুন্দর পোশাক তাঁকে মোহিত করত। মার্গটের সঙ্গে আলাপের পরে তাঁর জীবন অনেকটাই পালটে যায় বলে জানান পল। ’৫০-এর দশকে মার্গটের পরিবার চলে আসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। নিজের দেশ ছেড়ে পলও চলে আসেন মার্গটের পিছু পিছু। বর্তমানে ব্রকম্যান দম্পতি থাকেন লস এঞ্জেলেসে।

বিয়ের এতগুলো বছর কেটে গেলেও, পল কখনই ভুলতে পারেননি তাঁদের প্রথম দেখা। মার্গটের মনে না থাকলেও, পলের এখনও মনে আছে সেই সন্ধ্যায় কী পরেছিলেন মার্গট।

বিয়ের পরেও প্রতি সপ্তাহে ব্রকম্যান দম্পতি ‘বলরুম ডান্স’-এ অংশ নিতেন বলে জানান পল। এবং প্রতি সপ্তাহে মার্গটের জন্য তিনি কিনে আনতেন একটি করে নতুন ড্রেস। এমনও হয়েছে যে, একই দিনে মোট ৩০টি ড্রেস কিনে বাড়ি ফিরেছেন পল, জানিয়েছেন মার্গট। এ ভাবেই মার্গটের কালেকশানে জমে যায় ৫৫ হাজার ড্রেস। জানা গিয়েছে, এমন অনেক ড্রেসই রয়েছে যা এখনও পরেননি মার্গট।

বর্তমানে পলের বয়স ৮৩ বছর, মার্গটের ৬১। শারীরিক অসুস্থতা ও জায়গার অভাবে ব্রকম্যান দম্পতি এখন তাঁদের ড্রেসের কালেকশান বিক্রি করছেন। তবে সব নয়। নিজেদের পছন্দের ২০০টি ড্রেস রাখবেন পল।

অনেকটা সময় ধরে পার্টনারের সাথে বিশেষ মুহূর্ত উপভোগ করতে চাইলে, পাঁচটা বিষয় মাথায় রাখুন

ছবি: সংগৃহীত

এই সময় এ  প্রতিটা মানুষই খুবই ব্যস্ত, আর এই ব্যস্ত জীবন প্রভাব ফেলে  আমাদের শরীরের ওপর।  কাজের ডেড লাইন, দৈনন্দিন জীবনের দৌড় -ভাগ এবং তার সাথে মানসিক চাপ প্রতিটা মানুষের শরীরে খুবই বড় প্রভাব ফেলে। এর ফলে শুধু  যে আপনার শরীর প্রভাবিত হয় তাই নয় , সেই সাথে প্রভাবিত হয় আপনার আবেগ ও মন। যার ফলে অনেক সময় তা আপনার শারীরিক সম্পর্কের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অনেক সময় দেখা যায় স্বামী-স্ত্রী একে অপরের কাছাকাছি এলেও ক্লান্তির ফলে তারা ততটা আগ্রহ দেখায় না, যতটা দেখানো উচিত। এর পিছনে অনেক কারণ  থাকতে পারে।  যদি আপনার সাথেও এমন ঘটনা ঘটে, তাহলে বিশেষ কিছু দিকে আপনাকে নজর রাখা উচিত। 

অনেক সময় বিশেষ মুহূর্তে আপনি যদি পারফর্মেন্স নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েন তাহলে তা আপনার শারীরিক সম্পর্ক তৈরির ক্ষেত্রে বিশেষ প্রভাব ফেলতে পারে। আপনি নিজের ব্যক্তিগত সম্পর্ককে উপভোগ করতে পারেন না,  উপভোগ করার আগেই সমস্ত উৎসাহ নষ্ট হয়ে যায়।  তাই ঘনিষ্ট মুহূর্তে মাথায় কোনো রকম চিন্তা না রেখে শুধু মাত্র বিশেষ মুহূর্তকে আরও কিভাবে উপভোগ করা যায় সেই দিকে মনোযোগ দিন। 

অনেকে মনে করে মদ্যপান করার পরে সাথির কাছে আসাটা অনেক বেশি সহজ হয়। আসলে প্রচলিত আছে যে, নেশার ঘরে শারীরিক সম্পর্ক আরও সুগম করে তোলা যায়, কিন্তু বাস্তবে উল্টোটাই দেখা যায়। নেশাগ্রস্ত অবস্থায় শরীর বা মস্তিস্ক কোনোটিকেই আয়ত্তে রাখা যায় না, যার ফলে সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমস্যার সৃষ্ট হয়। 

অনেক সময় মহিলাদেরও সমস্যা হতে পারে, মহিলারা লূইব্রিকেন্ট-এর সমস্যায় ভুগতে পারে। এই রকম অবস্থায় বাজারে উপস্থিত লূইব্রিকেন্ট-এর ব্যবহার করতে পারেন। 

যদি দীর্ঘ সময় ধরে আপনি কোনো রকম শারীরিক সমস্যার শিকার হয়ে থাকেন, যদি তার জন্য আপনাকে ঔষধ নিতে হয়, তবে আপনাকে এই বিষয়ে সরাসরি ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। 

খাওয়া-দাওয়া আপনার জীবনের  সমস্ত ক্ষেত্রকেই প্রভাবিত করে থাকে। তাই এই রকম অবস্থায় খাওয়া -দাওয়ার দিকে বিশেষ নজর দেওয়াটা খুবই জরুরি। 

মোবাইলে ৩ দিনের নিচে কোন প্যাকেজ নয়--বিটিআরসি

ছবি: সংগৃহীত

মোবাইল ফোনের ভয়েস-ইন্টারনেট সেবায় যেকোনো প্যাকেজ বা অফার বা বান্ডেলের মেয়াদ নূন্যতম তিন দিন করতে অপারেটরগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এ নিয়ম কার্যকর হবে বলে বিটিআরসির এক নির্দেশনায় জানানো হয়েছে।
সম্প্রতি জারি করা এ নির্দেশনায় বলা হয়, সকল প্রকার প্যাকেজ-অফার-বান্ডেলের মেয়াদ হবে নূন্যতম তিন দিন। আগামী ৩০ দিন পর নির্দেশনাটি পর্যালোচনা করা হবে। যদিও কয়েকদিন আগে টেলিকম রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ- টিআরএনবির সঙ্গে এক আলোচনায় বিটিআরসি চেয়ারম্যান জহুরুল হক বলেছিলেন, প্যাকেজের নূন্যতম মেয়াদ হবে ৭ দিন। এ ব্যাপারে বিটিআরসি সব ধরনের প্রস্তুতি ইতিমধ্যে সম্পন্ন করেছে।

বিটিআরসির নির্দেশনায় বলা হয়েছে, একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ৫ টাকা ‘পে পার ইউজ’ প্রক্রিয়ায় ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন। নির্ধারিত সীমা (৫ টাকা) পার হলে গ্রাহকের মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য ইন্টারনেট প্যাকেজ-বান্ডেল-অফার সাবস্ক্রাইব করতে হবে। রবিবার থেকেই এই নিয়ম কার্যকর করতে অপারেটরগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বিটিআরসি।

‘অটো-রিনিউ ফিচার’ চালুকৃত ইন্টারনেট প্যাকেজ-বান্ডেল-অফারের আওতায় কেনা ইন্টারনেট ভলিউম অথবা মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া মাত্রই প্যাকেজ-বান্ডেল-অফারটি পুনরায় চালু হয়ে যাবে। যদি গ্রাহক ‘অটো-রিনিউ ফিচার’ না করেন তাহলে সর্বোচ্চ ৫ টাকা ‘পে পার ইউজ’ প্রযোজ্য হবে।

বিটিআরসি বলছে, মোবাইল অপারেটরগুলো কী পরিমাণ প্যাকেজ-বান্ডেল-অফার দিতে পারবে তার সর্বোচ্চ সংখ্যা পরবর্তীতে নির্ধারণ করে নির্দেশনা জারি করা হবে। ছোট ছোট প্যাকেজ বা অফারে অপারেটররা বেশি টাকা কেটে নেয় বলে অভিযোগ রয়েছে গ্রাহকদের। আবার নির্ধারিত মেয়াদে ডেটা শেষ না করতে পারলে গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।